বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :

জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ : সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে পত্রিকার জন্য গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা, থানা, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান/এলাকায় প্রনিতিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবিসহ সরাসরি অথবা ডাকযোগে সম্পাদক বরাবর আবেদন করুন।প্রকাশক ও সম্পাদক, সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে , গোডাউন রোড, কাঠপট্টী, গাইবান্ধা। ফোন: : ০১৭১৫-৪৬৪৭৪৪, ০১৭১৩-৫৪৮৮৯৮

অগাধ ভালোবাসা থেকেই মেসির নামে স্টেডিয়াম!

অনলাইন ডেস্ক / ২৪১ বার পঠিত
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১, ৫:৫৩ অপরাহ্ন

আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসিকে নিয়ে ভক্তদের উন্মাদনা একটু বেশি। বার্সেলোনা ছেড়ে মেসির পিএসজিতে নাম লেখানোর পর হু হু করে বাড়ছে ফরাসি ক্লাবটির সমর্থক সংখ্যা।

ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানেও আগ্রহ বেড়েছে ফুটবলপ্রেমীদের। দলের নতুন সদস্য লিওনেল মেসি কবে পিএসজির হয়ে নামছেন, সে প্রতীক্ষায় প্রহর গুনছেন দর্শকরা। মেসির খেলা দেখতে গত দুই ম্যাচের সব টিকিট দ্রুতই বিক্রি হয়ে যায়।  তবে ফ্রান্সিসকো হাভিয়ের গার্দিওলা নামের এক ভক্তের মতো ভালোবাসা আর কেউ দেখাতে পারেননি। মেসিভক্ত ও আর্জেন্টিনা দলের এই সমর্থক আন্দিজ পর্বতমালায় এক পাহাড়ের চূড়ায় মেসির নামে একটি মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করেছেন।

এর নাম রেখেছেন, ‘এস্তাডিও লিও মেসি।’ পাহাড়ের চূড়ায় কোনো ফুটবলারের নামে স্টেডিয়াম এর আগে হয়ত কেউ দেখেনি। মেসির প্রতি অগাধ ভালোবাসা থেকেই পাহাড়ের চূড়ায় এক টুকরো সমতলে স্টেডিয়ামটি তৈরি করেছেন মেসির ওই পাঁড়ভক্ত। যদিও একে খেলার ছোট্ট মাঠ বলাই চলে। ওই স্টেডিয়ামে কোনো ফ্লাডলাইট নেই। কোনো মার্কিং নেই। এমনকি গোলপোস্ট দুটিও আন্তর্জাতিক মাপের নয়। তবে পর্যটকরা পাহাড়ের চূড়ায় হঠাৎ ফুটবল খেলতে চাইলে সে ইচ্ছা মিটিয়ে দেবে এই মিনি স্টেডিয়াম।

মেসির জন্মস্থান রোজারিও থেকে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার দূরে মেন্দোজায় তৈরি করা হয়েছে এই এস্টাডিও লিও মেসি। স্টেডিয়ামটি রীতিমতো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এটি ভাইরাল করেছে ফ্রান্সিসকোর মেয়ে ম্যাকা।  নিজের টুইটারে স্টেডিয়ামের একটি ছবি পোস্ট করে ম্যাকা লিখেছেন—  ‘আমার বাবা একটি স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছেন পর্বতের চূড়ায় (মেন্দোজা, আর্জেন্টিনা), যার নাম দিয়েছেন এস্টাডিও লিও মেসি। আমি এটাকে দেখতে চাই। প্লিজ এটা হচ্ছে আমার ওল্ড ম্যানের (বাবা) একটি স্বপ্ন। আমি মনে করি, বার্সেলোনা মেসিকে যে পারিশ্রমিক প্রদান করেছে, তার চেয়েও আমার বাবার এই ভালবাসা অনেক বড়।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব খবর...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর