বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :

জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ : সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে পত্রিকার জন্য গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা, থানা, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান/এলাকায় প্রনিতিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবিসহ সরাসরি অথবা ডাকযোগে সম্পাদক বরাবর আবেদন করুন।প্রকাশক ও সম্পাদক, সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে , গোডাউন রোড, কাঠপট্টী, গাইবান্ধা। ফোন: : ০১৭১৫-৪৬৪৭৪৪, ০১৭১৩-৫৪৮৮৯৮

একই আসরে দুই প্রেমিকাকে বিয়ে

অনলাইন ডেস্ক / ২৩৫ বার পঠিত
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৯:৩৬ অপরাহ্ন

একই আসরে দুই প্রেমিকাকে পাশাপাশি বসিয়ে বিয়ে করেছেন রোহিনী চন্দ্র বর্মণ (২৫) নামে এক যুবক। পরে দুই বউকে একসঙ্গে ঘরে তুলেছেন তিনি।

বুধবার পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের লক্ষীদ্বার এলাকায় ঘটে এই ঘটনা। রোহিনী চন্দ্র বর্মন ওই এলাকার যামিনী চন্দ্র বর্মনের ছেলে। বুধবার রাতে নিজ বাড়িতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিয়ে হয় তাদের।

স্থানীয়রা জানান, একই ইউনিয়নের গাঠিয়াপাড়া এলাকার গিরিশ চন্দ্রের মেয়ে ইতি রানীর (২০) সঙ্গে রনির প্রেমের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এক পর্যায়ে তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন। কিন্তু তারা বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন।

বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যে রোহিনী চন্দ্র নতুন করে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন লক্ষীদ্বার গ্রামের টোনোকিসর রায়ের মেয়ে মমতা রানীর (১৮) সঙ্গে। প্রেমের সূত্রে মমতা রানীর সঙ্গে গত ১২ এপ্রিল রাতে দেখা করতে যান রনি। সেখানে দুজনকে একত্রে দেখে ফেলেন মমতার পরিবারের লোকজন। আটকে রাখেন রনিকে। পরে ১৩ এপ্রিল বিয়ের ব্যবস্থা করেন তাদের।

রনির বিয়ের খবর শুনে তার বাড়িতে অনশন শুরু করেন প্রথম স্ত্রী ইতি রানী। পরে বুধবার রাতে রনির বাড়িতে পূণরায় আনুষ্ঠানিকভাবে দুই বিয়ে একসঙ্গে সম্পন্ন হয়। তবে এ ঘটনায় দুই পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকলেও এলাকায় এক চাঞ্চল্যকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

রোহিনীর বাবা যামিনী চন্দ্র বর্মন বলেন, ‘দুইজনকে একসঙ্গে ঘরে তুলতে আসাদের আপত্তি ছিল না। তবে আগের বিয়ের ব্যাপারে যেহেতু জানা ছিল না, তাই নতুন করে আমি আবার বিয়ের আয়োজন করেছি।’

ইতি রানীর বাবা গিরিশ চন্দ্র বলেন, ‘আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। রোহিনীর বাড়িতে আনুষ্ঠানিক বিয়েতে আমরা তিন পরিবারের লোকজনই ছিলাম।’

বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। তবে এ ব্যাপারে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব খবর...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর